বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১১:২৯ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
ময়মনসিংহে খাওয়া দাওয়া ফাউন্ডেশনের প্রীতিভোজ অনুষ্ঠিত কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজে ছাত্রশিবিরের নবীন বরণ ও ক্যারিয়ার গাইডলাইন অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত ইন্ডাস্ট্রিয়ালিস্টস এন্ড বিজনেসমেন ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের কুড়িগ্রাম জেলা শাখার দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত ময়মনসিংহে বর্নাঢ্য আয়োজনে বিএনপির ৪৭ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত নতুন রেজিস্ট্রারের দক্ষতায় নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রশাসনিক জটিলতা এখন শূন্যের কোঠায়, উচ্ছ্বসিত শিক্ষার্থীরা প্রবাসীর হারিয়ে যাওয়া আইফোন ও স্বর্ণালঙ্কারের ব্যাগ ফেরত দিলেন বাকৃবি শিক্ষার্থী তথ্য অধিকার আইন মানছে না গৌরীপুরের পিআইও, সংবাদকর্মীদের ক্ষোভ-অসন্তোষ মাসে লাখ টাকা আয় করেন গৌরীপুরের তরুণ উদ্যোক্তা ইয়াসিন শাওন সমৃদ্ধ উলিপুর গড়ার লক্ষ্যে সাংবাদিকদের সাথে ব্যারিস্টার মাহবুবুল আলম সালেহী’র মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত ময়মনসিংহে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ১ হাজার শিক্ষার্থীকে সংবর্ধিত করল ইসলামী ছাত্রশিবির

চীনে বাড়ছে সংক্রমণ; শহরগুলোতে রাস্তাঘাটে মানুষ অল্প

অবারিত বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ২০ ডিসেম্বর, ২০২২
  • ৯৯৪ বার পড়া হয়েছে

চীনের প্রধান শহরগুলোর রাস্তাগুলো খুব শান্ত ছিল সোমবার। লোকজন উত্তর থেকে দক্ষিণে শহুরে কেন্দ্রগুলোকে আঘাতকারী কোভিড-১৯ সংক্রমণের ঢেউ থেকে নিজেদেরকে রক্ষা করার জন্য বাড়িতেই অবস্থান করেছ।

দেশটির প্রধান মহামারী বিশেষজ্ঞ উ জুনিউর মতে, এই শীতে চীনে তিন দফায় কোভিড সংক্রমণ দেখা দেবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এটি তার মধ্যে প্রথমটি।

চীন ৭ ডিসেম্বরের পর থেকে কোভিডে আক্রান্ত হয়ে কারো মৃত্যুর খবর দেয়নি। সে সময় দেশটি অভূতপূর্ব জন প্রতিবাদের পরে জিরো কোভিড নীতি সংক্রান্ত বেশিরভাগ বিধিনিষেধ স্থগিত করে। প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং জিরো কোভিড নীতিকে ব্যাপকভাবে সমর্থন করেন।

জিরো কোভিড নিষেধাজ্ঞা শিথিল করার অংশ হিসেবে ভাইরাসের মাস টেস্টিং বন্ধ হয়েছে। সংক্রমণের সরকারি সংখ্যা সংক্রমণের সম্পূর্ণ বিষয়টি ধারণ করতে পারে কিনা তা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছে। ১৭ ডিসেম্বর চীনে প্রায় ২ হাজার ৯৭ জনের উপসর্গযুক্ত নতুন কোভিড সংক্রমণের খবর দিয়েছে।

বেইজিংয়ে অত্যন্ত সংক্রমণযোগ্য ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টের বিস্তার ইতোমধ্যেই ক্যাটারিং থেকে পার্সেল ডেলিভারি পর্যন্ত পরিষেবাগুলোকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। ২ কোটি ২০ লাখ বাসিন্দার শহরটি জুড়ে কবরস্থানগুলো কর্মীর অভাবে চাহিদা মেটাতে হিমসিম খাচ্ছে। কারণ শ্রমিক এবং চালকেরা অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।

ঝাং নামের একজন বাসিন্দা বলেছেন, চেংডুতে রাস্তাগুলো জনশূন্য ছিল কিন্তু পরিষেবাগুলো সংক্রমণের সাম্প্রতিক বৃদ্ধির সাথে খাপ খাইয়ে নিতে শুরু করার পরে খাদ্য সরবরাহের সময়ের ব্যাপারটি উন্নত হচ্ছিল।

অ্যান্টিজেন পরীক্ষার কিটগুলো পাওয়া এখনো কঠিন। তবে তিনি বলেছেন, তাকে বলা হয়েছিল, তিনি সম্প্রতি যে কিটগুলো অর্ডার করেছিলেন সেগুলো হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল।

Please Share This Post in Your Social Media

আরও পড়ুন