সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫, ০৩:৫৮ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
ধোবাউড়ায় “ফুড সিকিউরিটি এন্ড লাইভলিহুড (এফএসএল)” প্রকল্পের পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত ১ যুগেও পদোন্নতি হয়নি আড়াই হাজার প্রভাষকের, ১২ নভেম্বরের মধ্যে আদেশ জারির আলটিমেটাম ময়মনসিংহে নবায়নযোগ্য জ্বালানি নীতিতে কৃষিবিদ্যুৎ অন্তর্ভুক্তির দাবিতে প্রচারাভিযা ১২ বছরেও পদোন্নতি হয়নি আড়াই হাজার প্রভাষকের, ১২ নভেম্বরের মধ্যে আদেশ জারির আলটিমেটাম জরাজীর্ণ টিন সেট ঘরে অপ্রতুল সরঞ্জামের মধ্যে চলছে পাঠদান ‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফেরা মাজেদ পেলেন বিএনপির মনোনয়ন, উচ্ছ্বসিত কর্মীরা ২০০৬ সালে লগি-বৈঠার তাণ্ডবে রক্তাক্ত ২৮ অক্টোবর কুড়িগ্রামসহ সকল উপজেলায় যথাযথ সম্মানজনকভাবে পালন করা হয় বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির কুড়িগ্রাম কর্তৃক আয়োজিত নবীন বরণ ও ক্যারিয়ার গাইড লাইন অনুষ্ঠিত হয়েছে বদলি ঠেকিয়ে ক্ষমতা ধরে রাখতে মরিয়া জেলা পরিষদ কর্মচারী সাইফুল জিয়া মঞ্চ ময়মনসিংহ মহানগর শাখার নতুন কমিটি ঘোষণা

ময়মনসিংহে ইজতেমায় দুই গ্রুপের সংঘর্ষের আশঙ্কায় ১৪৪ ধারা জারি

হামিমুর রহমান, স্টাফ রিপোর্টার
  • আপডেট : বুধবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০২২
  • ১১৯১ বার পড়া হয়েছে

ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়ায় ইজতেমা উপলক্ষে দুই গ্রুপের সংঘর্ষের আশঙ্কায় ১৪৪ ধারা জারি করেছে স্থানীয় প্রশাসন।

মঙ্গলবার (২০ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৭ টায় ফুলবাড়িয়া-ময়মনসিংহ সড়কে চকরাধাকানাই ইজতেমা মোড় ও আশপাশের এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়।

ফুলবাড়ীয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আবুল কালাম আজাদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

পুলিশ ও স্থানীয় সুত্র জানায়, উপজেলার চকরাধাকানাই গ্রামে আহলে হাদিস গ্রুপের নুরুল ইসলাম মাস্টার ও তার অনুসারীরা ২১, ২২ ও ২৩ তারিখে ইজতেমার ডাক দেন। আবার আহলে হাদিসের বিরোধী গ্রুপ মোখলেছুর রহমান ও তার অনুসারীরা একই দিনে একই জায়গায় ইজতেমার ডাক দেন। এতে দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয় এবং সংঘর্ষে রূপ নেয়। পরে স্থানীয় প্রশাসন বিরোধ নিরসনে চকরাধাকানাই ইজতেমা মোড় ও আশপাশের এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করেন।

ওসি আবুল কালাম আজাদ বলেন, চকরাধাকানাই ইজতেমা মোড়ের কাছে মাঠে ২১, ২২ ও ২৩ ডিসেম্বর ইজতেমা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু বিদ্রোহী গ্রুপ একই দিনে উপস্থিত হওয়ার ঘোষণা দেয়। এসব নিয়ে উত্তেজনা দেখা দিলে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়। ঘটনাস্থলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েন করা আছে বলেও জানান তিনি।

এ বিষয়ে ফুলবাড়িয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ নাহিদুল করিম বলেন, দুই গ্রুপের উত্তেজনা পরিবেশ সৃষ্টি হলে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়। বিরোধ মীমাংসা না হওয়া পর্যন্ত ১৪৪ ধারা বলবৎ থাকবে বলেও জানান তিনি।

Please Share This Post in Your Social Media

আরও পড়ুন