সোমবার, ০৭ জুলাই ২০২৫, ০৭:৫৪ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
ময়মনসিংহ মহানগর জামায়াতের যুব বিভাগের মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ ও বিতরণ কর্মসূচির উদ্বোধন তিস্তা সেতুটি চালু হলে ঢাকা-কুড়িগ্রামের দূরত্ব কমবে ১৩৫ কি:মি: কমবে জনভোগান্তি তারাকান্দায় ৪ বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেফতার ফ্যাসিস্ট আ.লীগের প্রতিমন্ত্রী জাকিরের পিএস গ্রেফতার করেছে ডিবি পুলিশ ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজে অনুষ্ঠিত হলো ‘সামার ফ্রুট কার্ণিভাল’ ২৫  জামায়াত কল্যান রাষ্ট্র কায়েম করতে চায় : মাওলানা কামরুল আহসান এমরুল  জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় শিক্ষার্থীদেরকে ছাত্রশিবিরের সহায়তা ধোবাউড়ায় বিনামূল্যে প্রান্তিক কৃষকের মাঝে বীজ ও সার বিতরণ রোকন উদ্দিন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সভাপতি হলেন আবদুল হক তারুণ্যের দক্ষতা উন্নয়নে এ.আই এর ভূমিকা বিষয়ক সেমিনার

বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত গণবিরোধী: ফখরুল

অবারিত বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট : শনিবার, ১৪ জানুয়ারী, ২০২৩
  • ১১৪৯ বার পড়া হয়েছে
ফাইল ছবি

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘বর্তমান সরকার নির্বাচিত নয় বলেই জনগণের চরম দুর্দিনে বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির এই অযৌক্তিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই সিদ্ধান্ত গণবিরোধী এবং অবিবেচনা প্রসূত।’

বিদ্যুতের মূল্য প্রতি ইউনিটে ১৯ পয়সা বাড়ানোর ২৪ ঘণ্টা পর শুক্রবার (১৩ জানুয়ারি) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রতিমাসে বিদ্যুতের দাম সমন্বয়ের কঠোর সমালোচনা করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘প্রতিমাসে দাম সমন্বয়ের নামে প্রকারান্তরে দফায় দফায় বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির করা হবে, যা জনগণের সাথে খুচরা চালাকি মাত্র।’

বিদ্যুতের মূল্য কমনোর দাবিতে আগামী ১৬ জানুয়ারি ঢাকাসহ সারাদেশে মহানগর ও উপজেলায় সমাবেশ-মিছিলে জনসাধারণসহ দরের সব স্তরের নেতা-কর্মীদের অংশ গ্রহনের আহবান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘চাল-ডাল-তেল-চিনিসহ সকল দ্রব্য মূল্যের চরম ঊধর্বগতিতে জনজীবনে যখন নাভিশ্বাস উঠেছে, জনগণের জীবন যাত্রায় ব্যয় যখন লাগামহীনভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে, মানুষ যখন কাজ হারিয়ে বেকার হচ্ছে, মানুষের যখন কর্মসংস্থান নেই তখন বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত মরার ওপরে খাড়ার ঘা।’

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘মাত্র দুই মাস আগে পাইকারি পর্যায়ে মূল্যবৃদ্ধির পর এবার খুচরা তথা গ্রাহক পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির ফলে কৃষি সেচে, কল-কারখানার উৎপাদনে ব্যয় বৃদ্ধিসহ জীবন যাত্রার ব্যয় এবং প্রতিটি জিনিসের মূল্য আরও বৃদ্ধি পাবে।’

তিনি বলেন, ‘বিদ্যুত সেক্টারে সীমাহীন দুর্নীতি ও অনিয়মের মাশুল দিতে হচ্ছে জনগাণকে। কুইক রেন্টালে বিদ্যুৎ উৎপাদন না করেই বসিয়ে রেখে বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রের ক্ষমতাসীনদের মদদপুষ্ঠ মালিকদেরকে ক্যাপাসিটি চার্জের নামে জনগণের টাকায় লাভবান করা হচ্ছে। দুর্নীতি, অপচয়, অব্যবস্থাপনার জন্য বিদ্যুৎ উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি পাওয়ায় এখন জনগণের পকেট কাটা হচ্ছে।’

Please Share This Post in Your Social Media

আরও পড়ুন