রবিবার, ০৯ নভেম্বর ২০২৫, ০৪:১৯ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফেরা মাজেদ পেলেন বিএনপির মনোনয়ন, উচ্ছ্বসিত কর্মীরা ২০০৬ সালে লগি-বৈঠার তাণ্ডবে রক্তাক্ত ২৮ অক্টোবর কুড়িগ্রামসহ সকল উপজেলায় যথাযথ সম্মানজনকভাবে পালন করা হয় বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির কুড়িগ্রাম কর্তৃক আয়োজিত নবীন বরণ ও ক্যারিয়ার গাইড লাইন অনুষ্ঠিত হয়েছে বদলি ঠেকিয়ে ক্ষমতা ধরে রাখতে মরিয়া জেলা পরিষদ কর্মচারী সাইফুল জিয়া মঞ্চ ময়মনসিংহ মহানগর শাখার নতুন কমিটি ঘোষণা কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে রোগিদের হেনস্থাকারী চাঁদাবাজ দালাল চক্রের ৫ জন গ্রেফতার ন্যায়ের পথে হস্তক্ষেপ হলে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি শাপলা প্রতীক নিয়েই এনসিপি নির্বাচনে অংশ নিবে-সারজিস আলম সময় এসেছে তরুণদের কণ্ঠস্বরকে মূল্য দেওয়ার-অমিত রায় নভেম্বরের ভিতরেই গণভোটের আয়োজন করতে হবে-কামরুল আহসান এমরুল

জি কে শামীমসহ ৮ জনের মামলার রায় আজ

অবারিত বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট : রবিবার, ২৫ জুন, ২০২৩
  • ৮৭৭ বার পড়া হয়েছে
ছবি - ইন্টারনেট

রাজধানীর গুলশান থানার মানিলন্ডারিং আইনের মামলায় কথিত যুবলীগ নেতা এস এম গোলাম কিবরিয়া শামীম ওরফে জি কে শামীমসহ আটজনের রায় আজ রোববার হবে।

ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০ এর বিচারক মোহাম্মদ নজরুল ইসলামের আদালত এ রায় ঘোষণা করবেন।

গত ১৫ জুন রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে আদালত রায়ের এ তারিখ ধার্য করেন।

মামলার অপর আসামি হলেন মো: দেলোয়ার হোসেন, মো: মোরাদ হোসেন, মো: জাহিদুল ইসলাম, মো: শহীদুল ইসলাম, মো: কামাল হোসেন, মো: সামসাদ হোসেন ও মো: আনিছুল ইসলাম। শুনানিকালে আসামিদের কারাগারে থেকে আদালত হাজির করা হয়।

রায়ে আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণে সক্ষম হয়েছেন মর্মে সর্বোচ্চ সাজা প্রত্যাশা করছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী আজাদ রহমান। তবে আসামিপক্ষ বলছে, রাষ্ট্রপক্ষ আসামিদের বিরুদ্ধ অভিযোগ প্রমাণ করতে পারেনি। কাজেই তারা খালাস পাবেন।

গত ২৬ জানুয়ারি রাষ্ট্রপক্ষ যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শুরু করে। ৬ মার্চ শেষ করে। রাষ্ট্রপক্ষ আসামিদের সর্বোচ্চ সাজা ১২ বছরের কারাদণ্ড প্রত্যাশা করে।

এর আগে ১৭ জানুয়ারি আত্মপক্ষ শুনানিতে আসামিরা নিজেদের নির্দোষ দাবি করে ন্যায়বিচার প্রার্থণা করেন।

গত ২১ ডিসেম্বর মামলাটির সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়। মামলাটিতে চার্জশিটভুক্ত ২৬ জন সাক্ষীর মধ্যে ২৩ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন আদালত।

২০১৯ সালের ২০ সেপ্টেম্বর দুপুরে নিকেতনের নিজ বাসা থেকে শামীমকে আটক করা হয়। এ সময় জি কে শামীমের কাছ থেকে প্রায় ২০০ কোটি টাকার এফডিআর চেকসহ বিপুল পরিমাণ দেশী-বিদেশঅ টাকা জব্দ করা হয়। এ সময় তার কাছ থেকে একটি অস্ত্রও পাওয়া যায়।

এ ঘটনার পর র‌্যাব-১ এর নায়েব সুবেদার মিজানুর রহমান ২১ সেপ্টেম্বর গুলশান থানায় মামলাটি দায়ের করেন।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার আবু সাঈদ তদন্ত শেষে ২০২০ সালের ৪ আগস্ট আদালতে জিকে শামীম ও তার সাত দেহরক্ষীর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন। ২০২০ সালের ১০ নভেম্বর আসামিদের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন।

Please Share This Post in Your Social Media

আরও পড়ুন