১৫৪, ময়মনসিংহ -৯ (নান্দাইল) আসনের আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চান মোস্তাফিজুর রহমান খান রানা। আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন নিয়ে নির্বাচন করতে চান অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী ও সাবেক ছাত্রলীগ নেতা এবং ঢাকা মহানগর উত্তর স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা, বর্তমানে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সদস্য ও অস্ট্রেলিয়া আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান খান রানা।
নির্বাচনকে সামনে রেখে দলের কেন্দ্র ও স্থানীয় নেতাকর্মীদের সাথে দৌড়ঝাপ শুরু করেছেন তিনি। ইতোমধ্যে এলাকায় তাকে সংসদ সদস্য প্রার্থী করার দাবিতে বিলবোর্ড, ব্যানার, ফেস্টুন টানিয়ে প্রচারণায় চালাচ্ছেন তার কর্মী-সমর্থকরা।
জানা যায়, রাজনীতির পাশাপাশি তিনি বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের সঙ্গে জড়িত, তিনি প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি- নর্থ সাউথ ইউনির্ভাসিটি এলনাই এসোসিয়েশন।আজীবন সদস্য নান্দাইল প্রেসক্লাব।উপদেষ্ঠা ঢাকাস্থ নান্দাইল উপজেলা কল্যাণ সমিতি। সহ-সভাপতি প্লামটন-গ্লেনডেনিং ক্রিকেট ক্লাব, অস্ট্রেলিয়া। সহকারী সহ-সভাপতি, ক্লায়ন্স ক্লাব অস্ট্রেলিয়া । একজন বিশিষ্ট ক্রীড়া সংগঠক ও অস্ট্রেলিয়া ও বাংলাদেশে মোস্তাফিজুর রহমান খান রানা ফাউন্ডেশন (প্রস্তাবিত) প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। এছাড়াও বিভিন্ন সংগঠনের সাথে জড়িত থেকে সমাজ সেবামূলক কাজ করে যাচ্ছেন।
মনোনয়ন প্রত্যাশী মোস্তাফিজুর রহমান খান রানা জানান, দেশ-বিদেশে অর্জিত জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে নান্দাইল উপজেলা বাসীর সেবা করতে চান। তিনি নান্দাইলের জনসাধারণকে সাথে নিয়ে স্মার্ট নান্দাইল গড়ার প্রত্যয় নিয়ে “স্মার্ট বাংলাদেশ” গড়তে সরকারকে সহযোগিতা করতে চান। তিনি নান্দাইল সহ দেশের মানুষের বেকারত্ব কমাতে কাজ করতে চান। ইতিমধ্যে রানা নান্দাইল উপজেলায় ব্যাপক পরিচিতি রয়েছে। বিভিন্ন জাতীয় দিবস, ঈদ, নববর্ষে ব্যাপক পোস্টারিং, বিল বোর্ড স্থাপন করে নান্দাইলে আলোচনায় রয়েছেন। আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নান্দাইল আসনে তিনি একজন শক্তিশালী মনোনয়ন প্রত্যাশী।
তিনি আশা করেন পারিবারিক ঐতিহ্য, আওয়ামীলীগের জন্য নিবেদিত ব্যক্তি তাঁকে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সভানেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা তার হাতে নৌকা তুলে দিবেন। তিনি ময়মনসিংহ-৯ নান্দাইল আসনে নৌকার বিজয় সুনিশ্চিত করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে এই আসনটি উপহার দিতে চান।তিনি নান্দাইল বাসীর সার্বিক সমর্থন ও সহযোগিতা প্রত্যাশা করেছেন। আগামী ২৯শে অগাস্ট অস্ট্রেলিয়া থেকে বাংলাদেশে আসছেন।